ড. আকবর আলি খানের আমলাগিরির আমলটা খুব উজ্জ্বল নয়।
সফল অথবা কীর্তিমান আমলা বলে তাঁর নাম কারও মুখে উচ্চারিত হতে শুনিনি।
বরং প্রথম হাসিনা সরকারের আমলে অর্থ সচিবের দায়িত্বে থাকাকালে তিনি কোন কোন কেলেঙ্কারির দায় এড়াতে পারেননি। তাঁর মধ্যে শহীদ কিবরিয়া অর্থমন্ত্রী থাকাকালে (আকবর আলি তখন অর্থসচিব) প্রথম শেয়ার বাজারের ধস তিনি সামাল দিতে পারেননি।
অথচ বর্তমান অর্থমন্ত্রী মুহিত সাহেবের আমলে শেয়ার বাজার ধস সম্পর্কে তিনি অনেক বড় বড় কথা বলেন!
ড. আকবর আলি খান সম্প্রতি ঢাকায় সিএফএসডি আয়োজিত 'শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর অপসন ফল বাংলাদেশ' শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর একটি উক্তিতে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন এবং দাবি করেছেন,
'ইয়াজুদ্দীনের তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পদ থেকে তিনিসহ চার সহযোগী পদত্যাগ না করলে দেশে বহুদলীয় নির্বাচন হতো না এবং শেখ হাসিনার সরকারও ক্ষমতায় আসতে পারত না।'
এই দাবিটি শুধু অহমিকাপূর্ণ উক্তি নয়, ইতিহাসের বিকৃতি সাধনও।
'আমরা (ড. আকবর আলি খান সহ চারজন মনোনীত উপদেষ্টারা, নির্বাচিত নন) পদত্যাগ না করলে ওনাদের (হাসিনাদের) ক্ষমতায় আসা হতো না এই ধরনের উক্তি হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল' কাব্যোক্তিই মনে পড়িয়ে দেয়। সিএফএসডির গোলটেবিল বৈঠকে আমাদের এই আমলা-আঁতেল আরও অনেক কথা বলেছেন, যা নিয়ে আলোচনা করা কালি কলমের অপচয়।
ড. আকবর আলি খান নিরপেক্ষতার ভান করলেও আসলে কোন্ শিবিরের লোক তা বোঝা যায়, যখন তিনি বিএনপির নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা ও সরকারের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থাকে প্রাধান্য দেয়াকে এক পাল্লায় তুলে ধরেন।
সফল অথবা কীর্তিমান আমলা বলে তাঁর নাম কারও মুখে উচ্চারিত হতে শুনিনি।
বরং প্রথম হাসিনা সরকারের আমলে অর্থ সচিবের দায়িত্বে থাকাকালে তিনি কোন কোন কেলেঙ্কারির দায় এড়াতে পারেননি। তাঁর মধ্যে শহীদ কিবরিয়া অর্থমন্ত্রী থাকাকালে (আকবর আলি তখন অর্থসচিব) প্রথম শেয়ার বাজারের ধস তিনি সামাল দিতে পারেননি।
অথচ বর্তমান অর্থমন্ত্রী মুহিত সাহেবের আমলে শেয়ার বাজার ধস সম্পর্কে তিনি অনেক বড় বড় কথা বলেন!
ড. আকবর আলি খান সম্প্রতি ঢাকায় সিএফএসডি আয়োজিত 'শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর অপসন ফল বাংলাদেশ' শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর একটি উক্তিতে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন এবং দাবি করেছেন,
'ইয়াজুদ্দীনের তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পদ থেকে তিনিসহ চার সহযোগী পদত্যাগ না করলে দেশে বহুদলীয় নির্বাচন হতো না এবং শেখ হাসিনার সরকারও ক্ষমতায় আসতে পারত না।'
এই দাবিটি শুধু অহমিকাপূর্ণ উক্তি নয়, ইতিহাসের বিকৃতি সাধনও।
'আমরা (ড. আকবর আলি খান সহ চারজন মনোনীত উপদেষ্টারা, নির্বাচিত নন) পদত্যাগ না করলে ওনাদের (হাসিনাদের) ক্ষমতায় আসা হতো না এই ধরনের উক্তি হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল' কাব্যোক্তিই মনে পড়িয়ে দেয়। সিএফএসডির গোলটেবিল বৈঠকে আমাদের এই আমলা-আঁতেল আরও অনেক কথা বলেছেন, যা নিয়ে আলোচনা করা কালি কলমের অপচয়।
ড. আকবর আলি খান নিরপেক্ষতার ভান করলেও আসলে কোন্ শিবিরের লোক তা বোঝা যায়, যখন তিনি বিএনপির নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা ও সরকারের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থাকে প্রাধান্য দেয়াকে এক পাল্লায় তুলে ধরেন।
__._,_.___