Banner Advertise

Wednesday, October 2, 2013

[chottala.com] Fw: দেশের মর্যাদা ধরে রাখতে হবে- লাখো মানুষের সংবর্ধনায় শেখ হাসিনা





দেশের মর্যাদা ধরে রাখতে হবে- লাখো মানুষের সংবর্ধনায় শেখ হাসিনা
শাহজালাল থেকে গণভবন
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ বিমানবন্দর থেকে গণভবন- দীর্ঘ পথের দু'ধারে দাঁড়িয়ে লাখো মানুষ করতালি, সেøাগান আর পুষ্পবৃষ্টি ছিটিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নাগরিক গণসংবর্ধনা দিয়েছে। মানুষের ভালবাসা ও ফুলেল শুভেচ্ছায় স্নাত প্রধানমন্ত্রী দারিদ্র্য হ্রাসের জন্য বিশ্বজুড়ে যে সম্মান বাংলাদেশ পেয়েছে, তা ধরে রাখার দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেছেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমরা যে সম্মান ও মর্যাদা অর্জন করেছি, তা যেন অব্যাহত থাকে। সেই অর্জনের ধারাবাহিকতাও যেন অব্যাহত থাকে। দেশের জনগণ যে মর্যাদা পেয়েছে, সেটা যেন ধরে রাখতে পারি- সেজন্য তিনি দেশবাসীর দোয়া কামনা করেন। 
বিশিষ্ট নাগরিক সমাজ ও দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ পুরস্কার সবার প্রাপ্য, বিশেষ করে যারা আমাদের ভোট দিয়ে ২০০৯ সালে সরকার গঠনের সুযোগ দিয়েছে। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের পরিচিত ছিল সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ, দুর্নীতির দেশ হিসেবে। আমাদের সরকারের আমলে বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের পরিচয় উন্নয়ন ও অগ্রগতির রোল মডেল হিসেবে। দেশের মানুষ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দেশ সেবার সুযোগ দিয়েছিল বলেই আমরা দেশের জন্য সম্মান ও মর্যাদা আনতে পারছি। ২০২১ সালের মধ্যে আমরা দেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলবই। 
দারিদ্র্য দূরীকরণে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মানজনক সাউথ সাউথ পুরস্কার লাভ করায় সোমবার তাঁকে বিমানবন্দরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে গণসংবর্ধনা দেয়া হয়। দেশের বিশিষ্ট নাগরিকরাও ভিভিআইপি লাউঞ্জে উপস্থিত থেকে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত ও ফুলেল শুভেচ্ছায় স্নাত করেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদানকালে সরকার প্রধান হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো এই সম্মানজনক পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার জনগণের জন্য উৎসর্গ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সরকার গঠনের পর থেকে দেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ যে এগিয়ে যাচ্ছে, এই পুরস্কারই তার প্রমাণ। মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল'র (এমডিজি) লক্ষ্য পূরণে সরকার তার প্রতিটি কর্মসূচী বাস্তবায়ন করছে। তিনি বলেন, দেশের জনগণের জন্য আমরা বার বার পুরস্কার অর্জন করি। এবার যে পুরস্কার সেটি দারিদ্র্য বিমোচন ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য। বিশ^ অর্থনৈতিক মন্দার কারণে উন্নত বিশ্বের অনেক দেশ যেখানে তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য পূরণেই হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে আমরা ৬ দশমিক ৪ এরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম হয়েছি। জাতিসংঘসহ বিশে^র যেসব দেশে যাচ্ছি, সবাই এ জন্য আমাদের প্রশংসাও করছে। 
এ প্রসঙ্গে খাদ্য নিরাপত্তা ও দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারের সাফল্য তুলে ধরে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের ৪ বছর আট মাস সময়েই এমডিজির প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা অগ্রগামী। অনেক ক্ষেত্রে আমরা আগেই লক্ষ্য পূরণে সক্ষম হয়েছি, অনেক ক্ষেত্রে লক্ষ্যেরও বেশি অর্জন করেছি। দারিদ্র্যের হার ২৬ ভাগের নিচে নেমে এসেছে, ১৯৯১ সালে এটা ছিল ৫৬ ভাগ। ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোটের শাসনামলের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সেই সময় বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রের পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। ক্ষমতায় এলে তারা দেশকে কেবল পিছিয়েই নেয়। তবে দেশের এই অবস্থা ছিলও না। এর আগে আওয়ামী লীগ সরকার ২০০১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থেকে দেশকে এগিয়ে রেখেছিল। 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশ যেখানে সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও দুর্নীতির দেশ ছিল, আজ সেখানে বিশে^র কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। এ দেশের মানুষ রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে। বিশ^সভায় আমরা যেন মর্যাদা নিয়ে চলতে পারি। ২০২০ সালের মধ্যে একটা মধ্যম আয়ের দেশের পরিণত হয়ে আমরা যেন ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করতে পারি, সে লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করছি।
বিমানবন্দরের ভিভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের শুরুতেই আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের নেতৃত্বে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ নেতারা প্রধানমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এর পর একে একে নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান, শিক্ষকদের পক্ষ থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ, সাম্যবাদী দলের শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, চীফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদের নেতৃত্বে সংসদ সদস্যরা, সাংবাদিকদের পক্ষে প্রবীণ সাংবাদিক রাহাত খান ও শফিকুর রহমান, সংস্কৃতি কর্মীদের পক্ষে ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট রামেন্দু মজুমদার ও সম্মলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ প্রধানমন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ ছাড়া মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আশরাফুন্নেছা মোশাররফ এমপি ও ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক পিনু খান এমপি, যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট মোল্লা মোঃ আবু কাওছার ও সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথ, যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার এমপি ও সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল এমপি এবং ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইমাউল হক সরকার টিটু ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শামসুল কবির রাহাত নিজ নিজ সংগঠনের পক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। 
এর আগে বিকেল সাড়ে ৫টায় এমিরেটস এয়ারওয়েজের ই-কে ৫৮৬ নম্বর ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক (র) বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যরা, তিন বাহিনী প্রধান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূইয়া, মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজেনাসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা অভ্যর্থনা জানান তাঁকে। এর পর প্রধানমন্ত্রী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। 
সংবর্ধনা সভায় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সময়ে বাংলাদেশ প্রতিবারই পুরস্কৃত হয়েছে। খাদ্য উৎপাদন, পুষ্টি কার্যক্রম, নারী পুরুষের সমঅধিকার, শিক্ষা ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে সফলতা অর্জনের জন্যই এসব পুরস্কার সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে জাতিসংঘে ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। সেই বছর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করা হবে। উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিশ্বসভায় স্বীকৃতি পেতেই কাজ করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার। ২০২১ সালের মধ্যে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে বিজয়ী জাতি হিসেবে বিশ্বসভায় আমরা মর্যাদার আসনে বসব। 
তিনি বলেন, আমি ভাগ্যবান। কারণ, জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) যখন ২০০০ সালে শুরু করা হয়, তখন আমি প্রধানমন্ত্রী। এখনও আমি প্রধানমন্ত্রী। এমডিজির আটটি লক্ষ্য ২০১৫ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের আগেই আমরা এর কয়েকটি লক্ষ্য অর্জন করে ফেলেছি। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে আমরা ২০২০ সালে মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হব। আমরা সরকারে আসার পর পুরস্কার নিয়ে আসি। আমরা দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য সাউথ সাউথ এবং খাদ্য নিরাপত্তার জন্যও পুরস্কার নিয়ে এসেছি। দারিদ্র্যের হার শতকরা ৫৬ থেকে ২৬ ভাগের নিচে নিয়ে এসেছি। বিশ্ব মন্দার জন্য যেখানে বিশ্বের অনেক দেশ প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে আমরা আমাদের প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছি। বিশ্বের নানা দেশে যখন আমরা যাই, সবাই এ জন্য আমাদের ভূয়সী প্রশংসা করে। তিনি উপস্থিত সবার উদ্দেশে বলেন, আমরা যা অর্জন করেছি, তা যেন ধরে রাখতে পারি এ জন্য সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। তিনি বলেন, শিক্ষাকে আমরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯৯ ভাগ ভর্তি নিশ্চিত করতে পেরেছি। মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর প্রতিটি ক্ষেত্রে অর্জন রয়েছে। 
বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রধানমন্ত্রী ৬টা ১২ মিনিটে বের হয়ে ক্যান্টনমেন্টের জাহাঙ্গীরগেট থেকে গণভবন পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে দলের নেতাকর্মী-সমর্থকরা প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান। বিমানবন্দরের সামনেই জড়ো হওয়া হাজার হাজার নেতাকর্মীদের সামনে পেয়ে গাড়ি থেকে নেমে দু'হাত নেড়ে অভিনন্দনের জবাব দেন তিনি। গাড়িতে থাকা হ্যান্ড মাইকের মাধ্যমে জনতার উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে আন্তর্জাতিক সম্মান পাচ্ছি। এ ধারা যেন অব্যাহত থাকে সেজন্য সবার সহযোগিতা ও দোয়া চাই। 
বিশেষ করে বিজয়সরণি থেকে গণভবন পর্যন্ত দীর্ঘ রাস্তার দু'ধারে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। বাদ্য-বাজনার তালে তালে নেচে-গেয়ে অসংখ্য ব্যানার, ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে মুখে গগণবিদারী সেøাগান আর পুষ্পবৃষ্টি ছিটিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করেন তারা। বিশেষ করে জাতীয় পতাকা নিয়ে অধ্যক্ষ আবদুল আহাদ চৌধুরীর নেতৃত্বে শ' শ' মুক্তিযোদ্ধাদের মিছিল আর প্রধানমন্ত্রীকে ফুল ছিটিয়ে বরণ করে নেয়ার দৃশ্য সবার নজর কাড়ে। এ ছাড়া বিমানবন্দর থেকে গণভবন পর্যন্ত দীর্ঘ পথে অসংখ্য সুসজ্জিত ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে সাজানো হয়। প্রধানমন্ত্রী বিমানবন্দর থেকে মানুষের ফুলেল শুভেচ্ছায় স্নাত হয়ে গণভবনে গিয়ে পৌঁছান। 
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমন ও তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে আসা নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের ভিড়ে সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত রাজধানীতে বিভিন্ন সড়কে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। বিমানবন্দর সড়ক ছাড়াও বনানী ওভারপাস থেকে শুরু করে মহাখালী, সাতরাস্তা, মগবাজার, কাকরাইল, পল্টন, মতিঝিল ও ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, শাহবাগ, মৎস্য ভবন থেকে প্রেসক্লাব হয়ে গুলিস্তান পর্যন্ত সর্বত্রই ব্যাপক যানজটে পড়ে নগরবাসীকে কিছুটা হলেও ভোগান্তির শিকার হতে হয়। বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকার সড়ক ব্যবহার করে গণভবনে যাওয়ায় বনানী থেকে সৈনিক ক্লাব হয়ে কচুক্ষেত মিরপুর সড়কেও যানজটের সৃষ্টি হয়। মূল সড়ক ছাপিয়ে কোথাও কোথাও যানজটের ওই দীর্ঘ সারি চলে গেছে গলিপথেও। 
বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে দেয়া নাগরিক সংবর্ধনার সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের লীগ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, এ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সতিশ চন্দ্র রায়, এইচ টি ইমাম, ড. গওহর রিজভী, ড. মশিউর রহমান, এ্যাডভোকেট রহমত আলী, বিমানমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব) ফারুক খান, রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আক্তারুজ্জামান, ড. হাছান মাহমুদ, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আবদুর রহমান, বিএম মোজাম্মেল হক, এম এ আজিজ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, ক্যাপ্টেন (অব) এবি তাজুল ইসলাম, এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, মেহের আফরোজ চুমকি, আহমদ হোসেন, ডা. বদিউজ্জামান ভুইয়া ডাবলু, অসীম কুমার উকিল, ফরিদুন্নাহার লাইলী, ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা, হাবিবুর রহমান সিরাজ, আফজাল হোসেন, এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটনসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও সহযোগী সংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতৃবৃন্দ।




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___