পদ্মা দুর্নীতির ষষ্ঠ ব্যক্তির নাম প্রকাশে আদালতের নিষেধাজ্ঞা
২১ এপ্রিল,২০১৩
ঢাকা (আরটিএনএন): পদ্মা সেতু প্রকল্পে কানাডীয় কোম্পানি এসএনসি লাভালিনের কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণে জড়িত ছিলেন সরকারের আরো এক প্রভাবশালী ব্যক্তি। বিশ্ব ব্যাংকের হাতে যাওয়া তথ্য প্রমাণে তেমনটিই দেখা যাচ্ছে। তবে কানাডার সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতের নিষেধাজ্ঞার কারণে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) হাতে পৌঁছায়নি সেই ব্যক্তির নাম।
ঘুষ গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী কায়সার, চিফ হুইপ নুরে আলম চৌধুরীর ভাই ও প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো ভাগ্নে ঠিকাদার মুজিবুর রহমান নিক্সন, সাবেক সেতু সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার জড়িত থাকার ব্যাপারে দুদকের হাতে প্রমাণ পৌঁছালেও বাকি রয়েছে একজনের নাম।
এই ঘুষ লেনদেনের কারণে এসএনসি-লাভালিনকে বিশ্ব ব্যাংক নিষিদ্ধ করেছে ১০ বছরের জন্য। একই তথ্য ইতোমধ্যে দুদককে পাঠিয়েছে দাতা সংস্থাটি। ২৫ পাতার একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে নিক্সন ও সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন সহ ৫ জনের নাম ও কমিশনের পরিমান।
এসএনসি-লাভালিনের সাবেক কর্মকর্তা রমেশ সাহার একটি ডায়েরির একটি পাতায় সঙ্কেতে থাকা এসব নাম এখন আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বিশ্ব ব্যাংকের অতিগোপনীয় ওই নোটে নিক্সন ও সাবেক সেতু সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার নামের মাঝখানে একটি নাম মুছে দেয়া রয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে।
এসএনসি-লাভালিনের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ সাহার ডায়েরি নিয়ে তৈরি হয়েছে বিশ্ব ব্যাংকের ২৫ পৃষ্ঠার এই নোটটি। পদ্মাসেতু দুর্নীতি ষড়যন্ত্র মামলার মূল আলামত এই ডায়েরিটি এখন আছে কানাডার সংশ্লিষ্ট আদালতে।
মে মাসের ২৯ তারিখে মামলাটির কার্যক্রম শুরু হবে। এই সময়ের আগে মামলা বিষয়ক আর কোনো তথ্য স্থানীয়, আন্তর্জাতিক বা সামাজিক গণমাধ্যমে প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কানাডার আদালতটি। ফলে এখনই জানা যাচ্ছে না দুর্নীতিতে জড়িত অপর ব্যক্তির নাম।
জনাব রমেশের ডায়েরি নিয়ে তৈরি প্রতিবেদনের পাঁচ নম্বর পাতায় দেয়া হয়েছে পরামর্শকের কাজ পাওয়ার জন্য ১০ শতাংশ ঘুষের খসড়া হিসাব। যাতে সাংকেতিকভাবে মশি রহমান ১%, মিন ৪%, কায়সার ২%,নিক্সন ২% এবং ১% সেক্রেটারি নামে ঘুষের বরাদ্দ করা হয়েছিল বলে উল্লেখ।
ঘুষ গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী কায়সার, চিফ হুইপ নুরে আলম চৌধুরীর ভাই ও প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো ভাগ্নে ঠিকাদার মুজিবুর রহমান নিক্সন, সাবেক সেতু সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার জড়িত থাকার ব্যাপারে দুদকের হাতে প্রমাণ পৌঁছালেও বাকি রয়েছে একজনের নাম।
এই ঘুষ লেনদেনের কারণে এসএনসি-লাভালিনকে বিশ্ব ব্যাংক নিষিদ্ধ করেছে ১০ বছরের জন্য। একই তথ্য ইতোমধ্যে দুদককে পাঠিয়েছে দাতা সংস্থাটি। ২৫ পাতার একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে নিক্সন ও সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন সহ ৫ জনের নাম ও কমিশনের পরিমান।
এসএনসি-লাভালিনের সাবেক কর্মকর্তা রমেশ সাহার একটি ডায়েরির একটি পাতায় সঙ্কেতে থাকা এসব নাম এখন আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বিশ্ব ব্যাংকের অতিগোপনীয় ওই নোটে নিক্সন ও সাবেক সেতু সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার নামের মাঝখানে একটি নাম মুছে দেয়া রয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে।
এসএনসি-লাভালিনের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ সাহার ডায়েরি নিয়ে তৈরি হয়েছে বিশ্ব ব্যাংকের ২৫ পৃষ্ঠার এই নোটটি। পদ্মাসেতু দুর্নীতি ষড়যন্ত্র মামলার মূল আলামত এই ডায়েরিটি এখন আছে কানাডার সংশ্লিষ্ট আদালতে।
মে মাসের ২৯ তারিখে মামলাটির কার্যক্রম শুরু হবে। এই সময়ের আগে মামলা বিষয়ক আর কোনো তথ্য স্থানীয়, আন্তর্জাতিক বা সামাজিক গণমাধ্যমে প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কানাডার আদালতটি। ফলে এখনই জানা যাচ্ছে না দুর্নীতিতে জড়িত অপর ব্যক্তির নাম।
জনাব রমেশের ডায়েরি নিয়ে তৈরি প্রতিবেদনের পাঁচ নম্বর পাতায় দেয়া হয়েছে পরামর্শকের কাজ পাওয়ার জন্য ১০ শতাংশ ঘুষের খসড়া হিসাব। যাতে সাংকেতিকভাবে মশি রহমান ১%, মিন ৪%, কায়সার ২%,নিক্সন ২% এবং ১% সেক্রেটারি নামে ঘুষের বরাদ্দ করা হয়েছিল বলে উল্লেখ।
__._,_.___