হামিদ দল নিরপেক্ষ নন, সংকট বাড়বে: মোশাররফ
২১ এপ্রিল,২০১৩
আরেফিন শাকিল
আরটিএনএন
ঢাকা: রাষ্ট্রপতি পদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন অ্যাডভোকেট আবদুল হামিন। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘স্পিকার হিসেবে আবদুল হামিদ নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেননি। তিনি আসলে দল নিরপেক্ষ ব্যক্তি নন।’
আরটিএনএন- কে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই প্রভাবশালী নেতা বলেন, ‘আবদুল হামিদের মতো দলীয় ব্যক্তির পক্ষে চলমান সংকট সমাধান করা সম্ভব নয়। তিনি উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতি সমাধান করতে পারবেন, এ নিয়ে আমাদের যথেষ্ট সংশয় রয়েছে।’
তবে তার দল বিএনপি প্রত্যাশা করেছিল, সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী দেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন। দলীয় নয় বরং নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য অনেক ব্যক্তি বাংলাদেশে ছিলেন। তাদের নির্বাচিত করা হলে দেশ উপকৃত হতো।
মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, ‘সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের ভোটেই আমরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচন চাই। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। তাই সংবিধানের প্রতি সব সময় শ্রদ্ধাশীল।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দল নিরপেক্ষ ও সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে আমরা রাষ্ট্রপতি হিসেবে দেখতে চাই, একথা আগেও বলেছি। কারণ বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির উত্তরণে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য রাষ্ট্রপতি অনেক ভূমিকা রাখতে পারতেন।’
অতীতের উদাহরণ টেনে বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য জানান, ‘১৯৯৬ সালে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বিচারপতি শাহাবুউদ্দিন আহমেদকে রাষ্ট্রপতি করেছিলেন। আর ২০০১ সালে ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদকে রাষ্ট্রপতি করেছিলেন, যারা কেউই দলীয় লোক ছিলেন না।’
গত ২০ মার্চ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯তম রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান মৃত্যুবরণ করেন। এরপর থেকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পান স্পিকার অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ।
আরটিএনএন
ঢাকা: রাষ্ট্রপতি পদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন অ্যাডভোকেট আবদুল হামিন। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘স্পিকার হিসেবে আবদুল হামিদ নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেননি। তিনি আসলে দল নিরপেক্ষ ব্যক্তি নন।’
আরটিএনএন- কে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই প্রভাবশালী নেতা বলেন, ‘আবদুল হামিদের মতো দলীয় ব্যক্তির পক্ষে চলমান সংকট সমাধান করা সম্ভব নয়। তিনি উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতি সমাধান করতে পারবেন, এ নিয়ে আমাদের যথেষ্ট সংশয় রয়েছে।’
তবে তার দল বিএনপি প্রত্যাশা করেছিল, সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী দেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন। দলীয় নয় বরং নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য অনেক ব্যক্তি বাংলাদেশে ছিলেন। তাদের নির্বাচিত করা হলে দেশ উপকৃত হতো।
মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, ‘সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের ভোটেই আমরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচন চাই। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। তাই সংবিধানের প্রতি সব সময় শ্রদ্ধাশীল।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দল নিরপেক্ষ ও সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে আমরা রাষ্ট্রপতি হিসেবে দেখতে চাই, একথা আগেও বলেছি। কারণ বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির উত্তরণে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য রাষ্ট্রপতি অনেক ভূমিকা রাখতে পারতেন।’
অতীতের উদাহরণ টেনে বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য জানান, ‘১৯৯৬ সালে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বিচারপতি শাহাবুউদ্দিন আহমেদকে রাষ্ট্রপতি করেছিলেন। আর ২০০১ সালে ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদকে রাষ্ট্রপতি করেছিলেন, যারা কেউই দলীয় লোক ছিলেন না।’
গত ২০ মার্চ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯তম রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান মৃত্যুবরণ করেন। এরপর থেকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পান স্পিকার অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ।
__._,_.___