শাহবাগের ২২তম দিন : গান কবিতা সেস্নাগান চলছে গণস্বাক্ষর অভিযান
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবিতে গতকাল শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে তাদের কর্মসূচি ২২তম দিনের মতো অব্যাহত রেখেছে। ভোর থেকেই গান, কবিতা, সেস্নাগানে আর তারুণ্যম মেতে ছিল শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ। দিনভর চলেছে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি। সম্মিলিত কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছে, ফাঁসির দাবি। এর সঙ্গে উঠছে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের দাবি। তবে গতকাল শাহবাগে যানচলাচল করেছে। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গণজাগরণ মঞ্চে অসংখ্য মানুষ এসে জড়ো হয়।
গতকাল সকাল থেকে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অস্থায়ী ক্যাম্পে চলছে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ। শাহবাগস্থ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সড়কে চলেছে গান ও দ্রোহের কবিতা। এর সঙ্গে গণজাগরণ চত্বর ছিল যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিতে বিভিন্ন সেস্নাগানে সেস্নাগানে মুখরিত। তবে কাঁটাবন থেকে শাহবাগ, বাংলামোটর থেকে শাহবাগ রোডে যান চলাচল করেছে। তবে যান চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও শাহবাগের প্রতিটি প্রবেশপথে নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখা গেছে। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরে মানুষের জোয়ার বাড়তে থাকে। এর সঙ্গে বাড়তে থাকে সেস্নাগানের তীব্রতা। তীক্ষ্ন ও তীব্র সেইসব সেস্নাগানের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে সেখানে উপস্থিত হাজারো জনতা।
সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে শাহবাগের জাগরণ চত্বর থেকে বক্তব্য দেন অনলাইন বস্নগার একটিভিস্টের আহ্বায়ক ইমরান এইচ সরকার। এ সময় তিনি বলেন, জামায়াত-শিবির আবার '৭১-এর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের টার্গেট করছে যুদ্ধাপরাধী জামায়াত ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী শিবির। তাদের মোকাবিলার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান তিনি। তিনি এ সময় বলেন, আমাদের লড়াই কোন ধর্মের বিরুদ্ধে নয়, এ লড়াই জামায়াত ও শিবিরের বিরুদ্ধে।
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবিতে গতকাল শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে তাদের কর্মসূচি ২২তম দিনের মতো অব্যাহত রেখেছে। ভোর থেকেই গান, কবিতা, সেস্নাগানে আর তারুণ্যম মেতে ছিল শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ। দিনভর চলেছে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি। সম্মিলিত কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছে, ফাঁসির দাবি। এর সঙ্গে উঠছে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের দাবি। তবে গতকাল শাহবাগে যানচলাচল করেছে। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গণজাগরণ মঞ্চে অসংখ্য মানুষ এসে জড়ো হয়।
গতকাল সকাল থেকে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অস্থায়ী ক্যাম্পে চলছে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ। শাহবাগস্থ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সড়কে চলেছে গান ও দ্রোহের কবিতা। এর সঙ্গে গণজাগরণ চত্বর ছিল যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিতে বিভিন্ন সেস্নাগানে সেস্নাগানে মুখরিত। তবে কাঁটাবন থেকে শাহবাগ, বাংলামোটর থেকে শাহবাগ রোডে যান চলাচল করেছে। তবে যান চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও শাহবাগের প্রতিটি প্রবেশপথে নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখা গেছে। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরে মানুষের জোয়ার বাড়তে থাকে। এর সঙ্গে বাড়তে থাকে সেস্নাগানের তীব্রতা। তীক্ষ্ন ও তীব্র সেইসব সেস্নাগানের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে সেখানে উপস্থিত হাজারো জনতা।
সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে শাহবাগের জাগরণ চত্বর থেকে বক্তব্য দেন অনলাইন বস্নগার একটিভিস্টের আহ্বায়ক ইমরান এইচ সরকার। এ সময় তিনি বলেন, জামায়াত-শিবির আবার '৭১-এর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের টার্গেট করছে যুদ্ধাপরাধী জামায়াত ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী শিবির। তাদের মোকাবিলার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান তিনি। তিনি এ সময় বলেন, আমাদের লড়াই কোন ধর্মের বিরুদ্ধে নয়, এ লড়াই জামায়াত ও শিবিরের বিরুদ্ধে।
Also Read:
ধর্মের সঙ্গে আন্দোলনের বিরোধ নেই: গণজাগরণ মঞ্চ
নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ২৬-০২-২০১৩
মঙ্গলবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৩, ১৪ ফাল্গুন ১৪১৯
নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ২৫-০২-২০১৩
জামায়াত-শিবিরের তা-বের মুখে : শাহবাগে ফের গণজমায়েত : সেস্নাগানে প্রকম্পিত গণজাগরণ মঞ্চ
জামায়াত-শিবির ধর্মভিত্তিক নয় ধর্মীয় মুখোশধারী সন্ত্রাসী সংগঠন
সংসদে আলোচনা : ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নয় জামায়াত নিষিদ্ধের দাবি
http://www.thedailysangbad.com/?view=details&type=gold&data=College&pub_no=1336&menu_id=13&news_type_id=1&val=124431
__._,_.___