দাতাদের সঙ্গে নিষম্ফল বৈঠক : আমন্ত্রিতদের অর্ধেকও যোগ দেননি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
পরের সংবাদ» |
পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়ন থেকে একে একে সরে গেছে সব উন্নয়ন সংস্থা। বৃহত্ এ অবকাঠামো নির্মাণে ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংককেও (আইডিবি) পাশে পাচ্ছে না সরকার। সেতু প্রকল্পে প্রধান অর্থদাতা ও দাতাদের সমন্বয়ক বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি বাতিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে অন্যান্য সংস্থার পাশাপাশি আইডিবি’র চুক্তিও বাতিল হয়ে গেছে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), জাপানের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাও (জাইকা) আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তি বাতিল করেছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ দাতাদের একটি বৈঠক ডেকেছিল। পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো ফলাফল ছাড়াই বৈঠকটি শেষ হয়েছে। ৪৩টি দাতা সংস্থাকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অর্ধেকের কম সংস্থার প্রতিনিধি।
এ নিষম্ফল বৈঠক শেষে ইআরডি সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের জানান, বৈঠকে পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি। বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে দাতাদের সঙ্গে সমন্বয়ের অভাবে বিভিন্ন সমস্যা হচ্ছে। এসব সমস্যা সমাধানে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। এ বৈঠকে পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে স্থানীয় পরামর্শক কমিটির (এলসিজি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কো-চেয়ারের দায়িত্ব পালন করবেন ইআরডির সচিব আবুল কালাম আজাদ এবং জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) আবাসিক প্রতিনিধি নিল ওয়াকার। বৈঠকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ভূঁইয়া মোশাররফ হোসেন মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এলসিজি বৈঠক শেষে যৌথ ব্রিফিংয়ের রেওয়াজ থাকলেও গতকাল তা করা হয়নি। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে শুধু ইআরডি সচিব বক্তব্য রাখেন।
বক্তৃতায় তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের (বিডিএফ) গত বৈঠকে কয়েকটি ওয়ার্কিং গ্রুপ করা হয়েছিল। প্রকল্প বাস্তবায়নে সমস্যা সমাধানে এ গ্রুপগুলো বিভিন্ন সময়ে বৈঠকে বসে। পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বৈঠকে একক কোনো প্রকল্প নিয়ে আলোচনার সুযোগ নেই। প্রকল্প বাস্তবায়নে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে সামগ্রিকভাবে আলোচনা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানাবেন বলেও মন্তব্য করেন ইআরডি সচিব।
আইডিবি’র অর্থায়ন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু ইস্যুতে এ মুহূর্তে কোনো কথা বলতে চাই না। প্রধান সংস্থা বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি বাতিল হওয়ায় অন্যদের চুক্তিও বাতিল হয়ে যাবে, এটা নতুন করে বলার কিছুই নেই। এর ফলে আইডিবি’র সঙ্গেও চুক্তি বাতিল হয়ে যাবে। নতুন করে আইডিবি অর্থায়ন করবে কিনা এ ব্যাপারে পরে সিদ্ধান্ত হবে বলেও তিনি জানান।
এ নিষম্ফল বৈঠক শেষে ইআরডি সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের জানান, বৈঠকে পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি। বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে দাতাদের সঙ্গে সমন্বয়ের অভাবে বিভিন্ন সমস্যা হচ্ছে। এসব সমস্যা সমাধানে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। এ বৈঠকে পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে স্থানীয় পরামর্শক কমিটির (এলসিজি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কো-চেয়ারের দায়িত্ব পালন করবেন ইআরডির সচিব আবুল কালাম আজাদ এবং জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) আবাসিক প্রতিনিধি নিল ওয়াকার। বৈঠকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ভূঁইয়া মোশাররফ হোসেন মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এলসিজি বৈঠক শেষে যৌথ ব্রিফিংয়ের রেওয়াজ থাকলেও গতকাল তা করা হয়নি। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে শুধু ইআরডি সচিব বক্তব্য রাখেন।
বক্তৃতায় তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের (বিডিএফ) গত বৈঠকে কয়েকটি ওয়ার্কিং গ্রুপ করা হয়েছিল। প্রকল্প বাস্তবায়নে সমস্যা সমাধানে এ গ্রুপগুলো বিভিন্ন সময়ে বৈঠকে বসে। পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বৈঠকে একক কোনো প্রকল্প নিয়ে আলোচনার সুযোগ নেই। প্রকল্প বাস্তবায়নে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে সামগ্রিকভাবে আলোচনা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানাবেন বলেও মন্তব্য করেন ইআরডি সচিব।
আইডিবি’র অর্থায়ন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু ইস্যুতে এ মুহূর্তে কোনো কথা বলতে চাই না। প্রধান সংস্থা বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি বাতিল হওয়ায় অন্যদের চুক্তিও বাতিল হয়ে যাবে, এটা নতুন করে বলার কিছুই নেই। এর ফলে আইডিবি’র সঙ্গেও চুক্তি বাতিল হয়ে যাবে। নতুন করে আইডিবি অর্থায়ন করবে কিনা এ ব্যাপারে পরে সিদ্ধান্ত হবে বলেও তিনি জানান।
__._,_.___