Banner Advertise

Thursday, November 29, 2012

[chottala.com] Re: [KHABOR] তাজরীন ফ্যাশনের মালিক মির্জা আজমের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি, গত নির্বাচনে তার পক্ষে কাজ করেন



Gender Change in Bangladesh ...........
 
In USA and other countries are legalizing gay marriage. Recent research found that more than 80% of AIDS infected people are GAY. Now you can say what about the remaining 20%.... it is like CANCER ... if you smoke, your possibility of having CANCER highly
 
So, in Bangladesh, we started to say BIRODHI DOL NETA for both Male and Female. We do not say NETRI... Very soon, we will start uisng FILM ACTOR for both Female and Male.
 
I do not know AWARD NOMINATION will work in that case like OSCAR goes to xyz for ACTOR AND ACTRESS ..............?
 
But good news is we have award only one person, not both. I do not know people related to film insdustry will like it or not.
 
So, all leaders think about what you are doing just by supporting these TWO STUPID LADIES
 
Naymul .... VA
 


--- On Wed, 11/28/12, Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com> wrote:

From: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>
Subject: [KHABOR] তাজরীন ফ্যাশনের মালিক মির্জা আজমের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি, গত নির্বাচনে তার পক্ষে কাজ করেন
To: "bangladeshi googlesgroups" <bangladeshiamericans@googlegroups.com>, "khabor" <khabor@yahoogroups.com>, "alochona" <alochona@yahoogroups.com>, "mokto mona" <mukto-mona@yahoogroups.com>, "chottala yahoogroups" <chottala@yahoogroups.com>
Date: Wednesday, November 28, 2012, 1:12 PM

 
 

তাজরীন ফ্যাশনের মালিক কে এই দেলোয়ার! : মির্জা আজমের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি, গত নির্বাচনে তার পক্ষে কাজ করেন

আলাউদ্দিন আরিফ
     
নিশ্চিন্তপুরে স্মরণকালের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১২৪ শ্রমিকের লাশ হওয়ার মৃত্যুপুরী তাজরীন ফ্যাশন লিমিটেড নামের গার্মেন্টটি তোবা গ্রুপের আওতাভুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান। তোবা গ্রুপের মালিক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেলোয়ার হোসেন। তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থক একজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী। তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর বিগত নির্বাচনেও তিনি আওয়ামী সমর্থিত প্যানেলের পক্ষে জোরালো ভূমিকা পালন করেছেন। দেলোয়ার হোসেন জামালপুর-৩ আসনের (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসন থেকে নির্বাচিত এমপি ও জাতীয় সংসদের হুইপ মির্জা আজমের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি।
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা হলেও বর্তমান ঠিকানা ধানমন্ডিতে। কানাডার দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল নামের একটি পত্রিকার অনলাইনে প্রকাশিত তথ্যমতে তিনি কানাডার নাগরিক। তিনি পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য আবার কানাডায় চলে যাওয়ার সুযোগ খুঁজছেন। সরকার ও বিজিএমইএ নেতারা তাকে আড়াল করে রাখছেন।
বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ দুর্ঘটনার পরও তদন্ত কমিটি ছাড়া তিনি জনসমক্ষে আসেননি। অজ্ঞাত স্থান থেকে টেলিফোনে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, গার্মেন্টটি পুড়ে তার ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। গতকালও তিনি মোবাইল ফোন রিসিভ করলেও সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ব্যস্ততার কথা বলে এড়িয়ে যান।
দেলোয়ার হোসেন সম্পর্কে অনুসন্ধানে জানা গেছে, জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার ফুলকোচা ইউনিয়নের হাজরাবাড়ি বাজারের অদূরে ব্রাহ্মণপাড়া গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা এই দেলোয়ার। তার বাবার নাম মো. আনিসুর রহমান। ভাইবোনদের মধ্যে সবার বড় দেলোয়ার নিজ এলাকায় স্বল্প সময়ে একজন ধনী শিল্পপতি হিসেবে ব্যাপক আলোচিত ব্যক্তি। ঢাকায় তিনি শ্বশুর মোবারক হোসেনের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠা করেন তোবা গ্রুপ। এই গ্রুপের ১৩টি সহযোগী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কমপক্ষে ৭টি গার্মেন্ট শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। দেলোয়ার হোসেনের ছোট ভাই লুত্ফর রহমানও তোবা গ্রুপের ব্যবসা দেখাশোনা করেন। তার পরিবারের অন্য সদস্যদেরও ঢাকায় নিয়ে এসে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উচ্চ বেতনে ও উচ্চপদে নিয়োগ দেন।
দেলোয়ার হোসেনের নিজ এলাকা মেলান্দহের ফুলকোচা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিন্নাতুল বারী সোহেল আমার দেশকে জানান, তোবা গ্রুপের মালিক দেলোয়ার হোসেন বাড়িতে যান খুব কম। ঈদে বা কোনো উপলক্ষে বাড়িতে যাওয়া হয় তার। এলাকায় কিছু সামাজিক কাজ করেছেন। সেগুলো উদ্বোধন কিংবা দেখাশোনা করেন তিনি। সক্রিয়ভাবে রাজনীতি না করলেও আওয়ামী লীগের সমর্থক।
মেলান্দহ পৌরসভার বাসিন্দা হাবীবুর রহমান জানান, বিগত নির্বাচনে দেলোয়ার হোসেন মহাজোটের প্রার্থী বর্তমান জাতীয় সংসদের হুইপ মির্জা আজমকে সমর্থক ও আর্থিক সহযোগিতা করেন। মির্জা আজমের নির্বাচনী ব্যয়ের বড় একটি অংশ দেলোয়ার বহন করেছিলেন বলেও জনশ্রুতি রয়েছে। বিগত পৌরসভা নির্বাচনেও আওয়ামী সমর্থক প্রার্থীকে সহযোগিতা করেছেন বলে মেলান্দহের বাসিন্দারা জানিয়েছেন।
কোম্পানির একটি ওয়েবসাইট ছিল, সেখানে তাজরীন ফ্যাশন্সের নিরাপত্তার মান নিয়ে ক্রেতার সতর্কবাণীর কথাও লেখা ছিল। আগুন লাগার পর সেই ওয়েবসাইটটি বন্ধ করে দিয়েছে মালিক পক্ষ। গতকাল বহু দফায় ওই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশের চেষ্টা করা হলে লেখা আসে ব্যান্ডউইথ মিমিট এক্সসেপটেড। দ্য সার্ভার ইজ টেমপরারির আনঅ্যাবল টু সার্ভিস ইউর রিকোয়েস্ট ডিউ টু দ্য সাইট ওনার রেইসিং। প্লিজ ট্রাই অ্যাগেইন লেইটার।
মালিকের স্বীকারোক্তি মতে, তোবা গ্রুপের আওতাধীন ৭টি বড় কারখানা রয়েছে। তাজরীন ফ্যাশন ছাড়াও তোবা ফ্যাশন, তোবা গার্মেন্ট, তোবা টেক্সটাইল নামে বিশাল কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তোবা ফ্যাশনের অফিস উত্তর বাড্ডার ফুজি ট্রেড সেন্টারে। কারখানা বাড্ডার আনন্দ নগর এলাকায়। তোবা গার্মেন্ট ও তোবা টেক্সটাইলের প্রধান কার্যালয় ৫০, গুলশান সাউথ এভিনিউর হাবীব সুপার মার্কেটে। গতকাল ওই অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিশ্চিন্তপুর ট্র্যাজেডির পর থেকে মালিক দেলোয়ার হোসেন অফিসে যাননি। তবে ফোনে অফিসের ও অপর কারখানাগুলোর খোঁজখবর নিয়েছেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, তোবা ফ্যাশন ও তোবা গার্মেন্টেও দীর্ঘদিন থেকে শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। টানা তিন মাস বেতন ও ঈদ বোনাস না পাওয়ায় গত ৯ আগস্ট তোবা গার্মেন্টের শ্রমিকরা বাড্ডায় রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেন। পরে দেলোয়ার হোসেন বেতন ভাতা পরিশোধের আশ্বাস দিলে শ্রমিকরা অবরোধ তুলে নেন।
দেলোয়ার হোসেনের দাবি অনুযায়ী তোবা গ্রুপের বড় একটি ফ্যাক্টরি ছিল তাজরীন ফ্যাশন। এখান থেকেই তার সমুদয় রফতানি পণ্য শিপমেন্ট হতো। তাজরীন ভবনকে গোডাউন হিসেবেও ব্যবহার করতেন দেলোয়ার। প্রাপ্ত তথ্য মতে, এই ফ্যাক্টরির অধিকাংশ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিল দেলোয়ার হোসেনের নিজ এলাকার ও তার কাছের এবং দূর সম্পর্কের আত্মীয়স্বজন। আগুনে তাদের কেউ হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। কারণ আগুন লাগার পর কলাপসিবল গেট আটকে শ্রমিকদের ভেতরে রেখে তারা নিরাপদেই নেমে চলে গেছেন বাইরে।
দেলোয়ার হোসেন কয়েক বছর আগে সপরিবারে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় থাকতেন। বিয়ে করেছেন নিজ এলাকা মেলান্দহ উপজেলার আদ্রা গ্রামের মোবারক আলীর কন্যাকে। কয়েক বছর আগে শ্বশুর মোবারক হোসেন দেলোয়ারের দুই সন্তানকে নিয়ে গাড়িতে স্কুলে যাওয়ার পথে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। সন্ত্রাসীরা দেলোয়ারের কাছে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করেছিল। চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় মগবাজার এলাকায় ওই গাড়িতে হামলা চালিয়েছিল তারা। সন্ত্রাসীদের গুলিতে মোবারক হোসেন গুরুতর আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান। ওই হামলার সময় দেলোয়ার গাড়িতে না থাকায় ওই যাত্রায় প্রাণে বেঁচে যান। এরপর আতঙ্কিত দেলোয়ার বাড্ডার বাসা ছেড়ে ধানমন্ডিতে বাসা নেন।
তাজরীন ফ্যাশন লিমিডেটের শ্রমিকরা জানান, তাজরীন ফ্যাশনের আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত। কারণ এই প্রতিষ্ঠানটির নামে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ রয়েছে। শ্রমিকদেরও বেতন ভাতা বকেয়া রয়েছে বিশাল অংকের। শ্রমিকদের বেতন ভাতাও নিয়মিত পরিশোধ না করায় প্রায়ই শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিত। বরাবরই বিক্ষোভ করে তাদের বেতন ভাতা আদায় করতে হতো শ্রমিকদের। আশুলিয়ার মূল সড়ক থেকে বেশ দূরে ও গ্রাম সাইডে হওয়ায় পত্রপত্রিকায় শ্রমিকের ওইসব বিক্ষোভের খবর তেমন একটা আসত না।
একটি সূত্র জানিয়েছে, তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরামর্শ ও সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের ইশারায় দেলোয়ার হোসেন এখনো আড়ালে রয়েছেন। দফায় দফায় বৈঠক করে চলেছেন নেতাদের সঙ্গে। গতরাতে যখন এই রিপোর্ট লেখা হচ্ছে তখনও তিনি বিজিএমইর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ নেতাদের পক্ষ থেকে তাকে মিডিয়ায়ও কথা বলতে নিষেধ করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। কারণ বিজিএমইএর প্রধান কৌশল হলো যেকোনো দুর্ঘটনার পর মালিককে রক্ষা করা। নানা কৌশল করে বিজিএমইএ সব সময়ই অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে মালিকদের রক্ষা করে ঘটনার দায়দায়িত্ব এড়িয়ে গেছেন। এখনও তারা সেই চেষ্টায় আছেন। চেষ্টা করছেন দেলোয়ারকে বিদেশে পাঠিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দিতে।
সূত্র আরও জানায়, মালিক দেলোয়ার, তার পরিবারের লোকজন ও তাজরীন ফ্যাশনের কর্মকর্তাদের রক্ষা করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে বিজিএমইএর একটি অংশ। এ কাজে বিজিএমইএকে সর্বাত্মক সহায়তা দিয়ে আসছে সরকার। জাতীয় সংসদের হুইপ, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা ও জাতীয় সংসদের হুইপ মির্জা আজমের এলাকার বাসিন্দা ও তার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি হওয়ায় সরকারের বিভিন্ন মহলে দেলোয়ারকে রক্ষা করার জন্য তদবির করছেন তিনি। মূলত তার তদবিরের কারণেই পুলিশ, র্যাব বা অন্যকোনো গোয়েন্দা সংস্থা দেলোয়ারের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারছে না।
গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে বলেছেন, তাজরীন গার্মেন্টের র্ঘটনা পরিকল্পিত। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও গত মঙ্গলবার ঘটনাস্থলে গিয়ে বলেছেন নাশকতার কথা। বিজিএমইএ সংবাদ সম্মেলন করেও ষড়যন্ত্রের কথা বলেছে। এসব কথাবার্তায় অনেকটাই স্বস্তিতে আছেন তোবা গ্রুপের মালিক পক্ষ ও তাজরীন ফ্যাশনসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ১২৪ শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যুর দায় তাকে নিতে হচ্ছে না। কারণ নাশকতার আগুনে পুড়ে কেউ মারা গেলে মালিকের দায় অনেকাংশেই কমে যায়। নাশকতা ঠেকাতে তার করারও কিছু থাকে না।
গতকাল তার মোবাইল ফোনে কল দেয়া হলে রিসিভ করেন তার ভাই লুত্ফর রহমান। তাজরীন ফ্যাশনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমার ভাই বিজিএমইএ নেতাদের সঙ্গে কথা বলছেন। তার সঙ্গে কথা বলতে চাইলে কিছুক্ষণ পরে যোগাযোগ করেন। লুত্ফর রহমান জানান, তাজরীন ফ্যাশনে ৩৫০ জনের মতো শ্রমিক ছিল। শ্রমিকদের যাবতীয় নথিপত্র পুড়ে ধ্বংস হওয়ায় কারা বেঁচে আছে কারা নেই এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না।


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___